শিক্ষার অধিকার আইন - ২০০৯

শিক্ষার অধিকার আইন – ২০০৯ এর মূল বার্তা

শিক্ষার অধিকার আইন – ২০০৯ এর মূল বার্তা

শিশুশিক্ষার অধিকার সুরক্ষিত করার জন্য

  • ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সের প্রতিটি শিশু ৮ বছরের জন্য বিনামূল্যের বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করা।
  • বিদ্যালয়ে নামভর্তির জন্য কোনো ধরনের মাসুল গ্রহণ দণ্ডনীয় অপরাধ ধার্য হওয়া৷
  • নাম ভর্তির জন্য বদলি বা জন্মের প্রমাণ পত্র অন্তরায় না হওয়া৷
  • ভাষা, ধর্ম, লিঙ্গ, জাতি, বাধাগ্রস্ততা নির্বিশেষে প্রত্যেক শিশুর প্রতি সমআচরণ এবং প্রত্যেককে সমশিক্ষা দেওয়া৷
  • কোনো শিশু বিদ্যালয়ে শারীরিক শাস্তি বা মানসিকভাবে উৎপীড়িত না হওয়া, যদি তা অনুসরণ করা না হয় তবে বিধি অনুযায়ী অনুশাসনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা৷
  • প্রাথমিক শিক্ষা সম্পূর্ণ হলে প্রত্যেক শিশুকে প্রমাণ-পত্র প্রদান করা।
  • বিদ্যালয় পরিচালনা সমিতির দ্বারা নিম্নলিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করা-
    পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ, বিশুদ্ধ পানীয় জল, শৌচাগারের সু-ব্যবস্থা, নিরাপদ বিদ্যালয় গৃহ, আসবাব, খেলার মাঠ ও খেলা-ধুলার সামগ্রী, গ্রন্থাগার, সঠিক শেখানো ও শেখার সামগ্রী, মধ্যাহ্ন ভোজন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ ইত্যাদি৷
  • উপযুক্ত বয়সের প্রত্যেক শিশুকে পিতা-মাতা, সংশ্লিষ্ট অভিভাবক নিকটস্থ বিদ্যালয়ে প্রেরণের দায়িত্ব -কর্তব্য পালন করা।

আরোও পড়ুন –

এইড্‌স (AIDS)

এইডস (acquired Immunology Deficiency Syndrome) হচ্ছে কয়েকটি অসুখের লক্ষণ। এইচ্‌ আই ভি (HIV) সংক্রমণের ফলে যখন শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা হাস পায় বা একেবারে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা থাকে না তখনই মানুষের শরীরকে যেকোনো অসুখের জীবাণু সহজেই আক্রমণ করতে পারে, ফলস্বরূপ বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা যায়। শরীরের এই অবস্থাকেই এইডস বলা হয়।

এই লক্ষণ ছড়াবার বিভিন্ন কারণ আছে। ল সেগুলোর মধ্যে আমাদের বিশেষভাবে
জানতে হবে যে- এইচ্‌ আই ভি (HIV) আক্রান্ত ব্যক্তি-ব্যবহৃত ইন্জেকশন পরিশোধন না করে অপরজনের ব্যবহার করা অনুচিত।

শিক্ষার অধিকার আইন – ২০০৯ এর মূল বার্তা

error: Content is protected !!