Class IV Bengali Question Answer Lesson 9 অসমের কাঁসা শিল্প, পাঠ ৯ is a textbook prescribed by the Assam SCERT Class IV Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class IV Bengali Question Answer Lesson 9 অসমের কাঁসা শিল্প The experts of The Daily Barak's author provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Bengali Question Answer Lesson 9 অসমের কাঁসা শিল্প pdf Solutions are free to use and easily accessible.
Class 4 Bengali Question Answer Chapter 9 অসমের কাঁসা শিল্প
(toc)
Bengali Medium Solutions by Daily Barak helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class IV Ankuran (অঙ্কুরণ) in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class IV Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SCERT Board Class IV Bengali Textbooks Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class IV Bengali Suggestion, Class IV Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SCERT Board Class IV Model Activity Task. Assam SCERT Board Class IV Bengali Syllabus are present on Daily Barak's website in a systematic order.
অসমের কাঁসা শিল্প পাঠের প্রশ্ন উত্তর
ক্রিয়াকলাপ
ক- পাঠভিত্তিক
পাঠটি পড়ো, উত্তর বলো ও লেখো
(ক) অম্লান ও অনন্যা কার বাড়িতে বেড়াতে এসেছে?
উত্তরঃ অম্লান ও অনন্যা লামডিং-এ ‘মাসির বাড়িতে বেড়াতে এসেছে।
(খ) মাসি তাদের কীসের বাটিতে জলখাবার খেতে দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ মাসি তাদের সুন্দর ঝকঝকে কাঁসার বাটিতে জলখাবার খেতে দিয়েছিলেন।
(গ) কাঁসার বড়ো বাটিকে কী বলা হয়?
উত্তরঃ কাঁসার বড়ো বাটিকে জামবাটি বলা হয়।
(ঘ) কাঁসা-পিতলের কারখানায় কীভাবে বাসন-কোসন গড়া হয়?
উত্তরঃ কারখানায় হাতুড়ি পিটিয়ে এবং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে নানা ধরনের বাসন-কোসন গড়া হয়।
(ঙ) অসমে কাঁসা শিল্প কোন শিল্পের অন্তর্গত?
উত্তরঃ অসমে কাঁসা শিল্প ‘কুটির শিল্পের’ অন্তর্গত।
কাঁসা শিল্প সম্বন্ধে পাঁচটি বাক্য লেখো।
উত্তরঃ কাঁসা এক ধরনের মিশ্র ধাতু। তামা আর রাং পরিমাণ মত মিশিয়ে আগুনে গলিয়ে কাঁসা তৈরি করা হয়। তারপর কারখানায় হাতুড়ি পিটিয়ে ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে নানাপ্রকার বাসন-কোসন, শিল্পসামগ্রী তৈরি করা হয়। অসমের সার্থেবাড়ি কাঁসাশিল্পের জন্য খুব বিখ্যাত। কাঁসা শিল্পে অসমের কুটির শিল্পের পর্যায়ে পড়ে। কাসা শিল্প অসমের সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এবং বহু অসমবাসীর জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম।
পাঠে উল্লিখিত বিভিন্ন ধরনের কাঁসার সামগ্রীর নাম লেখো।
উত্তরঃ জামবাটি, ঘণ্টা, পিলসুজ, প্রদীপ, থালা, বাটি, গ্লাস, শরাই, গন্ডার, তরোয়াল, রেকাবি ইত্যাদি।
অসমের কোন কোন শহর কাঁসা-পিতলের শিল্পের জন্য বিখ্যাত?
উত্তরঃ সার্থেবাড়ি, হাজো।
পাঠে ‘ফুটফুটে জ্যোৎস্না’, ‘ঝকঝকে বাটি’, ‘ছটফটে অরুন্ধতী ‘ শব্দগুলো পেয়েছ। নিম্নরেখ শব্দগুলোর অর্থ জেনে নিয়ে খাতায় লেখো।
উত্তরঃ ফুটফুটে- অত্যন্ত উজ্জ্বল। ঝকঝকে- অত্যন্ত পরিষ্কার। ছটফটে—দুরন্ত।
শব্দ-সম্ভার থেকে নীচের শব্দের অর্থগুলো খুঁজে নিয়ে লেখো।
শোভা, জ্যোৎস্না, কাঁসা, রাং, ঢাল
উত্তরঃ
শব্দ | অর্থ |
---|---|
শোভা | সৌন্দর্য, দীপ্তি, কান্তি, বাহার |
জ্যোৎস্না | চাঁদের আলো, চন্দ্রকিরণ |
কাঁসা | তামা ও রাং-এর এক মিশ্র ধাতু |
রাং | টিন |
ঢাল | বর্ম |
নীচের বাক্যটির ভাব বুঝে নিয়ে লেখো।
“কাঁসা-শিল্প আমাদের সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।”
উত্তরঃ সংস্কৃতির মাধ্যমে একটি জাতির পরিচয় ফুটে ওঠে। সংস্কৃতি সভ্যতাজনিত অনুশীলন। অবিচ্ছেদ্য কথাটির অর্থ যার সঙ্গে কখনও ছাড়াছাড়ি হয় না। অসমের মানুষ দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টায় বিভিন্ন শিল্পকর্ম আয়ত্ত্ব করেছে। কাঁসা শিল্প এই প্রকার এক শিল্প যা অসমের সংস্কৃতির সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। যেমন- সার্থেবাড়ির নাম উঠলেই সবার আগে কাঁসার কথা মনে পড়ে।
খ—ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
এসো, যুক্তবর্ণ ভেঙে পড়ি ও লিখি:
তীক্ষ্ণ ক্ষ+ণ ক্ষ-এ ণ ক্ষ্ণ তীক্ষ্ণ
প্ৰাহ্ন হ+ণ হ-এ ণ হ্ন প্ৰাহ্ন
অহ্ন হ+ন হ-এ ন হ্ন অহ্ন
এসো, যুক্তবর্ণ গঠন করি:
ক্ষ+ণ ক্ষ-এ ণ ক্ষ্ণ
হ+ণ হ-এ ণ হ্ন
হ+ন হ-এ ন হ্ন
পাঠের যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে দেখাও:
নীচের যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে দেখাও এবং প্রত্যেকটি যুক্তবর্ণ দিয়ে দুটি করে শব্দ লেখো।
ক্ত ক্র ন্ত
উত্তরঃ ক্ত = ক + ত = মুক্ত, রক্ত।
ক্র = ক + র = ক্রিকেট, ক্রয়।
ন্ত = ন + ত = অন্ত, সন্ত।
বাক্য রচনা করো।
ঢাল-তরোয়াল, বাসন-কোসন, থালা-বাটি, কাঁসা-পিতল, যন্ত্রপাতি, শিল্পসামগ্রী
উত্তরঃ ঢাল-তরোয়াল- প্রাচীনকালে যুদ্ধের প্রধান হাতিয়ার ঢাল- তরোয়াল ছিল।
বাসন-কোসন- রান্নাঘরের বাসন-কোসন পরিষ্কার রাখবে।
থালা-বাটি- কাঁসা দিয়ে থালা-বাটি তৈরি হয়।
কাঁসা-পিতল- কাঁসা-পিতল দিয়ে বাসন-কোসন তৈরি হয়।
যন্ত্রপাতি- কারখানায় বহু যন্ত্রপাতি থাকে।
শিল্পসামগ্রী- কারখানায় বিভিন্ন ধরনের শিল্পসামগ্রী তৈরি হয়।
বাক্যের পাশের বন্ধনীর মধ্য থেকে উপযুক্ত শব্দ বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) সার্থেবাড়িতে কাঁসার বাসন-কোসন ____________ (তৈরি/নির্মাণ) করা হয়।
উত্তরঃ সার্থেবাড়িতে কাঁসার বাসন-কোসন তৈরি করা হয়।
(খ) রাঁধুনি ভাত ____________ (রাঁধেন/বানান/তৈরি করেন)।
উত্তরঃ রাঁধুনি ভাত রাধেন।
(গ) অঞ্চলের জনগণ মিলে পথটি ____________ (তৈরি
করেছেন/গঠন করেছেন/নির্মাণ করেছেন/ গড়ে তুলেছেন)।
উত্তরঃ অঞ্চলের জনগণ মিলে পথটি নির্মাণ করেছেন।
উদাহরণের মতো বাক্য গঠন করো।
আমি ভাত খাই | আমি ভাত খেয়েছিলাম | আমি ভাত খাব |
ময়না নাচে | ||
অজয় গান গায় | ||
রিনা পড়ে | ||
মলয়া কবিতা লেখে |
উত্তরঃ
আমি ভাত খাই | আমি ভাত খেয়েছিলাম | আমি ভাত খাব |
ময়না নাচে | ময়না নেচেছিল | ময়না নাচবে |
অজয় গান গায় | অজয় গান গেয়েছিল | অজয় গান গাইবে |
রিনা পড়ে | রিনা পড়েছিল | রিনা পড়বে |
মলয়া কবিতা লেখে | মলয়া কবিতা লিখেছিল | মলয়া কবিতা লিখবে |
এসো জেনে নিই
যে পদের দ্বারা কোনো কিছু করা, হওয়া, যাওয়া ইত্যাদি বোঝায় তাকে ক্রিয়া বলে। যেমন - রাম খেলে। রহিম স্কুলে যাচ্ছে। রিনা ভাত খাবে। এখানে খেলা, যাওয়া, খাওয়া এগুলো হচ্ছে ক্রিয়া।(alert-success)
গ—জ্ঞান সম্প্রসারণ
গণ্ডার অসমের জাতীয় পশু। ভারতের জাতীয় পাখি ময়ূর। অন্যান্য রাজ্যের জাতীয় প্রাণীর নাম জেনে নাও।
উত্তরঃ
রাজ্যের নাম | জাতীয় প্রাণী | জাতীয় পাখি |
---|---|---|
অন্ধ্রপ্রদেশ | কৃষ্ণমৃগ | ভারতীয় রোলার |
অরুণাচল প্রদেশ | মিথুন | হর্ণবিল |
বিহার | গৌড় | রোলার |
ছত্তিশগড় | বুনো মোষ | ময়না |
গোয়া | গৌড় | বুলবুল |
গুজরাট | সিংহ | ফ্ল্যামিংগো |
হরিয়ানা | কৃষ্ণমৃগ | …………… |
হিমাচলপ্রদেশ | হরিণ | মোনাল |
জম্মু ও কাশ্মির | হাঙ্গুল | চিনার |
ঝাড়খণ্ড | হাতি | কোয়েল |
কেরালা | হাতি | হর্ণবিল |
মধ্যপ্রদেশ | হরিণ | …………. |
মহারাষ্ট্র | কাঠবেড়ালী | পায়রা |
মণিপুর | সাংগাই | …………. |
মেঘালয় | চিতাবাঘ | ময়না |
মিজোরাম | গিবণ | …………. |
নাগাল্যাও | মিথুন | …………. |
উড়িষ্যা | হাতি | ময়ূর |
পাঞ্জাব | কৃষ্ণমৃগ | …………. |
রাজস্থান | চিংকারা | বাস্টার্ড |
সিকিম | লাল পাণ্ডা | …………. |
তামিলনাড়ু | নীলগিরি গাই | ঘুঘু |
ত্রিপুরা | লেঙ্গুর | পায়রা |
উত্তরাঞ্চল | হরিণ | মোনাল |
উত্তরপ্রদেশ | হরিণ | সারস |
পশ্চিমবঙ্গ | বিড়াল | মাছরাঙা |
নয়াদিল্লি ভারতবর্ষের রাজধানী। দিশপুর অসমের রাজধানী। তোমরা ত্রিপুরা, মেঘালয়, নাগাল্যাণ্ড, অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ইত্যাদি রাজ্যের রাজধানীর নাম জেনে নাও এবং খাতায় লেখো।
রাজ্য | রাজধানী | রাজ্য | রাজধানী |
---|---|---|---|
অন্ধ্রপ্রদেশ | হায়দ্রাবাদ | মহারাষ্ট্র | মুম্বাই |
অরুণাচল প্রদেশ | ইটানগর | মণিপুর | ইম্ফল |
অসম | দিসপুর | মেঘালয় | শিলং |
উড়িষ্যা | ভুবনেশ্বর | মিজোরাম | আইজল |
বিহার | পাটনা | নাগাল্যাণ্ড | কোহিমা |
গুজরাট | গান্ধীনগর | পশ্চিমবঙ্গ | কোলকাতা |
হরিয়ানা | চণ্ডীগড় | পাঞ্জাব | চণ্ডীগড় |
গোয়া | পানাজি | রাজস্থান | জয়পুর |
হিমাচল প্রদেশ | সিমলা | সিকিম | গ্যাংটক |
জম্মু ও কাশ্মীর | শ্রীনগর | তামিলনাড় | চেন্নাই |
কর্ণাটক | ব্যাঙ্গালরু | ত্রিপুরা | আগরতলা |
কেরালা | ত্রিবান্দ্রম | উত্তরপ্রদেশ | লক্ষ্ণৌ |
মধ্যপ্রদেশ | ভূপাল | উত্তরাখণ্ড | দেরাদুন |
ছত্রিশগড় | রায়পুর | ঝাড়খণ্ড | রাঁচি |
কাঁসা-শিল্প অসমের এক উল্লেখযোগ্য কুটির শিল্প। অসমের অন্যান্য কয়েকটি কুটির শিল্পের কথা শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর কাছ থেকে জেনে নিয়ে তোমাদের খাতায় লেখো।
উত্তরঃ মুগার কাপড় তৈরি, মাটির পুতুল, পিতল-শিল্প, বাঁশের কাজ, হস্তশিল্প, পাট-শিল্প, মাটির পাত্র তৈরি, কাঠের কাজ, মাদুর তৈরি বেতের কাজ, রেশম, ইত্যাদি।
তোমাদের বাড়ির বাসন-কোসনগুলোর একটি তালিকা তৈরি করো। কোন বাসন কোন ধাতুর দিয়ে তৈরি তা বড়োদের কাছ থেকে জেনে নিয়ে লেখো।
নাম | ধাতুর তৈরী | নাম | ধাতুর তৈরী |
---|---|---|---|
থালা | কাঁসা/কলঙ্কহীন ইস্পাত | সাঁড়াশি | লোহা |
বাটি | কাঁসা/ কলঙ্কহীন ইস্পাত | হাড়ি | অ্যালুমিনিয়াম |
গ্লাস | কাঁসা/ কলঙ্কহীন ইস্পাত | সসপ্যান | অ্যালুমিনিয়াম |
বালতি | পিতল | হাতা ও খুন্তি | কলঙ্কহীন ইস্পাত |
মগ | অ্যালুমিনিয়াম | চামচ | কলঙ্কহীন ইস্পাত |
ঘড়া | পিতল | জগ | পিতল |
ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নাম লেখো।
উত্তরঃ
পড়ো আর জানো
- যাঁরা কাঁসার জিনিস তৈরি করে তাঁদের কাঁসারি বলা হয়।
- কাঁসার বাসন যতই ব্যবহার করা যায়, ততই তা উজ্জ্বল হয়।
- ভেঙে গেলে বা পুরোনো হয়ে গেলেও কাঁসা নষ্ট হয় না। ভাঙা বা পুরোনো কাঁসার দাম পাওয়া যায়৷
- আগেকার দিনে অসমের রাজারা বন্ধুত্ব বা মিত্রতার নিদর্শন হিসেবে অন্যান্য উপঢৌকনের সঙ্গে কাঁসার বাসন-পত্রও উপহার দিতেন।
- কাঁসা-পিতলের মতো কুটিরশিল্প আর বস্ত্রশিল্প যুগ যুগ ধরে অসমিয়া সংস্কৃতির ঐতিহ্য রক্ষা আর শোভা বৃদ্ধি করেছে৷
- ভগবান ডেকা - সর্থেবাড়ি
- হরেশ্বর ডেকা - সর্থেবাড়ি
- কুঁহিরাম ডেকা
- মৃগেন পাঠক
ঘ – প্রকল্প
অসমের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক ‘ফুলাম গামোছা ও শরাই’। এগুলোর একটি করে ছবি তোমার খাতায় আঁকো।
উত্তরঃ নিজেরা আঁকতে হবে।
পরবর্তী পাঠ -১০ ঝড়