মজার দেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর Class IV Bengali Question Answer Lesson 14 Assam. মজার দেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর Class 4.
(toc)
Bengali Medium Solutions by Daily Barak helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class IV Ankuran (অঙ্কুরণ) in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class IV Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SCERT Board Class IV Bengali Textbooks Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class IV Bengali Suggestion, Class IV Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SCERT Board Class IV Model Activity Task. Assam SCERT Board Class IV Bengali Syllabus are present on Daily Barak's website in a systematic order.
মজার দেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর
ক্রিয়াকলাপ
ক—পাঠভিত্তিক
এসো পাঠটি স্পষ্ট এবং শুদ্ধ উচ্চারণ করে পড়ি
এক যে আছে মজার দেশ,
সব রকমে ভালো,
রাস্তিরেতে বেজায় রোদ,
দিনে
চাঁদের আলো!
আকাশ সেথা সবুজ বরন,
গাছের পাতা নীল;
ডাঙায় চরে রুই কাতলা
জলের
মাঝে চিল!
জিলিপি সে তেড়ে এসে,
কামড় দিতে চায়:
কচুরি আর রসগোল্লা
ছেলে
ধরে খায়!
পায়ে ছাতি দিয়ে লোকে
হাতে হেঁটে চলে;
ডাঙায় ভাসে নৌকা জাহাজ,
গাড়ি
ছোটে জলে!
মজার দেশের মজার কথা
বলব কত আর;
চোখ খুললে যায় না দেখা
মুদলে
পরিষ্কার!
কবি – যোগীন্দ্রনাথ সরকার
উত্তর দাও।
(ক) মজার দেশে কখন রোদ দেখা যায়?
উত্তরঃ মজার দেশে রাত্রে রোদ দেখা যায়।
(খ) কোথায় আকাশের রং সবুজ?
উত্তরঃ মজার দেশে আকাশের রং সবুজ।
(গ) মজার দেশে গাছের পাতার রং কী
উত্তরঃ মজার দেশে গাছের পাতার রং নীল ।
(ঘ) মজার দেশে জিলিপি, কচুরি আর রসগোল্লা কী করে?
উত্তরঃ মজার দেশে জিলিপি তেড়ে এসে কামড় দিতে চায়। কচুরি আর রসগোল্লা ছেলে ধরে খায়।
(ঙ) মজার দেশকে কীভাবে দেখা যায়।
উত্তরঃ মজার দেশকে চোখ বুজলে দেখা যায়।
কবিতা থেকে উত্তর খুঁজে নিয়ে বলো ও লেখো।
(ক) পাঠে উল্লিখিত বিভিন্ন ধরনের খাদ্যদ্রব্যের নাম।
উত্তরঃ জিলিপি, কচুরি, রসগোল্লা।
(খ) পদ্যটিতে উল্লেখ করা হয়েছে এমন দুটি মাছের নাম।
উত্তরঃ রুই, কাতলা।
(গ) পদ্যটিতে আছে এমন যানবাহনের নাম।
উত্তরঃ নৌকা, জাহাজ, মোটরগাড়ি।
শব্দ-সন্তার দেখে নীচের শব্দগুলোর অর্থ লেখো।
শব্দ | অর্থ |
---|---|
বরন তেড়ে মুদলে ডাঙা |
উত্তরঃ
শব্দ | অর্থ |
---|---|
বরন তেড়ে মুদলে ডাঙা |
রং, বর্ণ ধেয়ে চোখ বন্ধ করলে স্থলভাগ, উঁচু জমি |
পদ্যটি গদ্য রূপে লেখা।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা সারাংশ দেখে নিজে লেখার চেষ্টা করো।
শূন্যস্থান পূর্ণ করো ও শব্দগুলো পড়ো।
(ক) __________ বেজায় রোদ।
উত্তরঃ রাত্তিরেতে বেজায় রোদ।
(খ) __________ চলে রুই কাতলা।
উত্তরঃ ডাঙায় চলে রুই কাতলা।
(গ) কচুরি আর __________।
উত্তরঃ কচুরি আর রসগোল্লা।
(ঘ) মুদলে __________।
উত্তরঃ মুদলে পরিষ্কার।
নীল, চীল,- এই শব্দ দুটির মতো নীচের খালি ঘরে উপযুক্ত শব্দ বসাও।
উত্তরঃ
ভালো | কালো |
চলে | বলে |
চায় | খায় |
আর | তার |
মজার দেশের মজার কাণ্ড-কারখানা সম্বন্ধে পাঁচটি বাক্য লেখো।
উত্তরঃ (১) মজার দেশে রাত্রে খুব রোদ আর দিনের বেলা চাঁদের আলো দেখা যায়।
(২) মজার দেশে আকাশের রঙ সবুজ আর গাছের পাতা নীল।
(৩) মজার দেশে রুই-কাতলা মাছ ডাঙায় চরে আর জলের মাঝে চিল থাকে।
(৪) মজার দেশে লোকে পায়ে ছাতা ধরে হাতে হেঁটে চলতে দেখা যায়।
(৫) মজার দেশে নৌকা জাহাজ ডাঙ্গায় ভাসে আর জলের উপর দিয়ে গাড়ি ছুটে যায়।
খ—ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
পদ্যের যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে দেখাও এবং দুটি করে নতুন শব্দ লেখা।
ত্ত, ল্ল, ষ্ক
উত্তরঃ ত্ত- ত+ত ত এ ত- পত্তন, উত্তম, উত্তর, বৃত্তি, মত্ত, বিত্ত।
ল্ল- ল+ল ল এ ল- পল্লব, উল্লাস, গোল্লা, হুল্লোড়, কেল্লা।
ষ্ক- ষ + ক ষ এক–পরিষ্কার, বহিষ্কার, শুষ্ক, চেষ্টা, ষ্টেশন।
যুক্তবর্ণ গঠন করো।
উত্তরঃ
পদ্যটি থেকে খুঁজে বের করে লেখো।
(ক) বিশেষ্য পদগুলো যেমন- দেশ, আকাশ, গাছ………
উত্তরঃ বিশেষ্য পদগুলো যেমন- দেশ, আকাশ, গাছ চাঁদ, রুই, কাতলা, চিল, ছাতি, নৌকা, জাহাজ, কচুরি, গাড়ি।
(খ) বিশেষণ পদগুলো যেমন- মজার, নীল…………….
উত্তরঃ বিশেষণ পদগুলো- যেমন- মজার, নীল, বেজায়, সবুজ, ভালো।
(গ) ক্রিয়াপদগুলো যেমন- চলে, খায়……….
উত্তরঃ ক্রিয়াপদগুলো- যেমন- চলে, খায়, ভাসে, ছোটে, খুললে, মুদলে, বলব, চায়।
নীচের প্রত্যেকটি শব্দ দিয়ে একটি করে বাক্য রচনা করো।
মজা, চাঁদ, আলো, জাহাজ, ছাতি।
উত্তরঃ কি মজা – আজ আমি মামার বাড়ি যাব।
চাঁদ – পূর্ণিমার দিনে চাঁদকে খুবই উজ্জ্বল দেখায়।
আলো – সূর্য, আমাদের আলো ও তাপ দেয়।
জাহাজ – মাঝ সমুদ্রে জাহাজ চলে।
ছাতি – বর্ষায় ছাতি মাথায় দিতে হয়।
খালি ঘরে বিপরীতার্থক শব্দ লেখো।
দিন ___________
জল ___________
আলো ___________
খোলা ___________
উত্তরঃ
শব্দ | বিপরীরার্থক শব্দ |
---|---|
দিন | রাত |
জল | স্থল |
আলো | অন্ধকার |
খোলা | বন্ধ |
গ—জ্ঞান সম্প্রসারণ
দলগত আলোচনা করে বলো।
(ক) কবিতাটিতে একটি ইন্দ্রিয়ের নাম আছে, সেটি কী?
উত্তরঃ চোখ।
(খ) অন্যান্য ইন্দ্রিয়গুলো আমাদের শরীরে কোথায় কোথায় আছে?
উত্তরঃ অন্যান্য ইন্দ্রিয়গুলো হলো – কান, নাক, জিভ ও ত্বক।
কান – মাথার দুই পাশে, দুই চোখের দুই পাশে।
নাক – মুখমণ্ডলের মাঝে, মুখগহ্বরের উপরে।
জিভ – মুখগহ্বরের মধ্যে।
ত্বক – সারা শরীরের উপরে।
(গ) কোন কোন ইন্দ্রিয় আমাদের কী কী কাজে সাহায্য করে?
উত্তরঃ চোখ – আমাদের দেখতে সাহায্য করে।
কান – আমাদের শোনার কাজে সাহায্য করে।
নাক – আমাদের ঘ্রাণ নিতে সাহায্য করে।
জিভ – স্বাদ নিতে সাহায্য করে।
ত্বক – স্পর্শেন্দ্রিয়, অনুভব করতে সাহায্য করে।
(ঘ) ইন্দ্রিয়গুলো না থাকলে আমাদের কী অবস্থা হত?
উত্তরঃ ইন্দ্রিয়গুলো না থাকলে আমরা পৃথিবীর রূপ, রস, গন্ধ থেকে বঞ্চিত হতাম।
• চোখ না থাকলে আমরা কোন কিছু দেখতে পেতাম না।
• কান না থাকলে আমরা কোন শব্দ, কথাবার্তা শুনতে পেতাম না।
• নাক না থাকলে আমরা কোন জিনিসের ঘ্রাণ নিতে পারতাম না, অক্সিজেন নিতে পারতাম না, শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যেত এবং মারা যেতাম।
• জিভ না থাকলে কথা বলতে পারতাম না, কোনো জিনিসের স্বাদ নিতে পারতাম না। টক, মিষ্টি, ঝাল না তেতো কিছু বুঝতে পারতাম না। খাবার গিলতে পারতাম না।
• ত্বক না থাকলে ঠাণ্ডা না গরম, ব্যথা-বেদনা, জ্বলুনি কিছুই অনুভব করতে পারতাম না। শরীরের উপরে কোনো আবরণ থাকতো না।
(ঙ) ইন্দ্রিয়গুলোর যত্ন কীভাবে নিতে হয় তা জেনে নাও।
উত্তরঃ চোখ – ঠাণ্ডা জলে চোখ ধুতে হয়। গরম থেকে চোখ রক্ষা করতে হবে। চোখে যাতে ধুলো-বালি ইত্যাদি না ঢোকে সেদিকে নজর রাখতে হবে।
কান – মাঝে মাঝে তুলো দিয়ে বা বাড দিয়ে কান পরিস্কার করতে হবে।
নাসিকা – জল দিয়ে নাক ধুতে হবে। কোন কিছু দিয়ে নাক খোচানো উচিৎ নয়।
জিহ্বা – বেশী ঠাণ্ডা বা বেশী গরম খাবার খাওয়া উচিৎ নয়। তাতে জিহ্বা স্বাদকোরক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। মাঝে মাঝে জিভ পরিষ্কার করা উচিত।
ত্বক – সাবান মাখতে হয়, ত্বক পরিষ্কার রাখতে হয়। ত্বকে আঘাত করতে নেই। ত্বক কেটে গেলে বা ছড়ে গেলে প্রতিষেধক লাগাতে হয়।
নীচে যে সব খাদ্যদ্রব্য রয়েছে সেগুলোর মধ্যে কোনটার সঙ্গে কোনটা মিশিয়ে খেতে চাও তা প্রত্যেকের নিজের পছন্দ অনুযায়ী খাতায় লেখো।
উত্তরঃ পাউরুটির সঙ্গে মাখন।
ভাতের সঙ্গে মাছ।
রুটির সঙ্গে ডাল।
কচুরির সঙ্গে চাটনি।
ধাঁধাঁ ভাঙো।
গাছের ওপর ফল
ফলের ওপর গাছ
কে আমি বলো
না ভেবে আগ-পাছ।
উত্তরঃ আনারস।
ভেবে বলো।
কচুরি আর রসগোল্লা
ছেলে ধরে খায়।
ডাঙায় ভাসে নৌকা জাহাজ
গাড়ি ছোটে জলে।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে বলো।
যদি সত্যিই আমাদের দেশে মজার দেশের মতো আজব ঘটনা ঘটে তবে কী হবে বলো দেখি?
উত্তরঃ সমস্ত কিছু উলটোভাবে তৈরী হবে। কচুরি আর জিলিপি যদি ছেলে ধরে খায়? তবে কচুরি আর জিলিপি তৈরী করবে কে? গাছের পাতা নীল রঙের হলে সালোকসংশ্লেষ হবে না, খাদ্য তৈরী কিভাবে হবে? দেশটি বাস্তব হবে না। কাল্পনিক হবে। ছবিতে হবে।
নীচের ছবিগুলো দেখে এগুলো সম্বন্ধে দুটি করে বাক্য তোমার খাতায় লেখো।
উত্তরঃ ছাতা – গ্রীষ্মকালে প্রখর রৌদ্র এবং বর্ষাকালে বৃষ্টির হাত থেকে ছাতা আমাদের রক্ষা করে। ট্রাফিক পুলিসের হাতে সাদা কাপড়ের ছাতা থাকে।
পাতা – পাতার রঙ সাধারণত সবুজ হয়। পাতাকে গাছের রান্নাঘর বলা হয়।
প্রাকৃতিক দৃশ্য – আকাশে নীল মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে। পাহাড়ের কোলে সূর্য উঠছে। পাহাড়ের পাদদেশ দিয়ে নদী বয়ে যাচ্ছে। ছবিটি একটি পাহাড় অঞ্চলের ছবি। ছবিটি একটি সকালের পরিবেশের ছবি।
জবাফুল – জবাফুল লাল রঙের হয়। জবাফুল দিনের বেলা ফোটে। ছবিটি দুটি পাতাসহ একটি জবা ফুলের।
ঘ—প্রকল্প
পাতাসহ একটি গাছের ছবি আঁকো।
উত্তরঃ
ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের পরিবেশ থেকে গাছের পাতা সংগ্রহ করবে। কোনটি কী পাতা তা শনাক্ত করবে। সেগুলোর ছবি আঁকবে এবং নাম লিখবে।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরা আঁকবে ও সেগুলির নাম লিখবে।
ফিরে দেখা
তোমার সারা বছরে যে পাঠগুলো পড়েছ সেই পাঠগুলোর নাম মনে করে নীচে লেখো, যদি ভুলে গিয়ে থাকে তবে পৃষ্ঠা উলটে নামগুলো একবার দেখে নাও।
যেমন –
১। সকল দেশের সেরা …………………………….
২। একটি মিশমি রূপকথা……………………….
৩। কলাগুরু বিষ্ণুপ্রসাদ রাভা…………………….
৪। ফলার বর্ণন ……………………………….
৫। কাচ আবিষ্কার ……………………………….
৬। নেপাল ও গোপাল …………………………….
৭। প্রভাতি ………………………………………….
৮। বীরাঙ্গনা মুলাগাভরু …………………………….
৯। অসমের কাঁসা শিল্প …………………………….
১০। ঝড় ………………………………………..
১১। মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র……………………………..
১২। অবসরের ব্যবহার ……………………………..
১৩। জন্মদিনের আয়োজন…………………………..
১৪। মজার দেশ …………………………………..