Class 4 EVS Assam

Class 4 EVS Assam | জল | ৪র্থ শ্রেণীর পরিবেশ পাঠ-৩

পাঠ-৩

জল

Class 4 EVS Assam Bengali Medium

Class 4 EVS Assam | জল | ৪র্থ শ্রেণীর পরিবেশ পাঠ-৩

১। উত্তর লেখো-

(ক) জলের উৎসগুলো কী কী?
উত্তর :- জলের উৎসগুলো হলো – খাল-বিল, নদ-নদী, হ্রদ, পুকুর, সাগর-মহাসাগর, ও ভূগর্ব। 

(খ) ভূ-গর্ভে জলের অভাব ঘটতে পারার দুটি কারণ উল্লেখ করো।
উত্তর :- ভূ-গর্ভে জলের অভাব ঘটতে পারার দুটি কারণ – (ক) অতিরিক্ত পরিমাণে জলের অপরিমিত ব্যাবহার (খ) পর্যাপ্ত পরিমাণে নতুন নতুন গাছের চারা রোপন না করলে ৷

(গ) বায়ুতে ভেসে থাকা জলের কণিকা গুলোকে কী বলা হয়?
উত্তর :- বায়ুতে ভেসে থাকা জলের কণিকা গুলোকে মেঘ বলে।

(ঘ) কুয়ার জলের উৎস কী?
উত্তর :-  ভূ-গর্ভ। 

(৬) নদী, হৃদ, সাগর, খাল-বিল ইত্যাদির জলকে কিসে বাষ্পে পরিণত করে?
উত্তর :- নদী, হৃদ, সাগর, খাল-বিল ইত্যাদির জলকে সূর্যের তাপে বাষ্পে পরিণত করে।

২। শুদ্ধ উত্তরটিতে ‘√’ চিহ্ন দাও-

(ক) পুকুরের জল হল ভূ-পৃষ্ঠের/ভু-গর্ভের জল।
উত্তর:- পুকুরের জল হল ভূ-পৃষ্ঠের জল ।

(খ) বৃষ্টির জল মাটিতে চুঁইয়ে/নলকুপের মাধ্যমে ভূ-গর্ভে প্রবেশ করে।
উত্তর:- বৃষ্টির জল মাটিতে চুঁইয়ে মাধ্যমে ভূ-গর্ভে প্রবেশ করে।

(গ) পাকা জায়গার/মাটির মধ্য দিয়ে জল সহজে চুঁইয়ে ভূ-গর্ভে যেতে পারে।
উত্তর:- মাটির মধ্য দিয়ে জল সহজে চুঁইয়ে ভূ-গর্ভে যেতে পারে।

(ঘ) শিলাবৃষ্টিতে শিলা/বরফ থাকে।
উত্তর:- শিলাবৃষ্টিতে শিলা থাকে।

৩। শূন্য স্থান পূর্ণ করো-

(ক) নলকুপের জলের উৎস হল……….. |
উত্তর :- ভূগর্ভ

(খ) পর্বতের শীতল অঞ্চলে জল……  হিসাবে থাকে।
উত্তর :- বরফ।

(গ) সাগরের জল………। 
উত্তর :- লবণাক্ত ।

৪। ভু-গর্ভের জলের পরিমাণ স্থির রাখার জন্য গ্রহণযোগ্য দুটি ব্যবস্থার উল্লেখ করো।

উত্তর :- ভু-গর্ভের জলের পরিমাণ স্থির রাখার জন্য গ্রহণযোগ্য দুটি ব্যবস্থা হলো – (ক) জলের পরিমিত ব্যাবহার  (খ) বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করে ভূ-গর্ভে পাঠানোর ব্যবস্থা করা।

৫। সাগরের জল কেন সরাসরিভাবে ব্যবহার করা যায় না?
উত্তর :-  সাগরের জল লবণাক্ত থাকার কারণে সরাসরিভাবে ব্যবহার করা যায় না৷

৬। ভূ-গর্ভের জল কী কী কাজে ব্যবহার করা হয়?

উত্তর :- ভূ-গর্ভের জল ঘরোয়া কাজে ব্যাবহার করা ছাড়াও শিল্পোদ্যোগ, বিদ্যুৎ-উৎপাদন, জলসিঞ্চন ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে প্রয়োজনেও ব্যাবহার করা হয়। 

৭। শিলাবৃষ্টি ও বৃষ্টির পার্থক্য লেখো।
উত্তর :- 

শিলাবৃষ্টিবৃষ্টি
জলকণা গুলো বেশি ঠান্ডা বায়ুর মধ্যে দিয়ে যায়,  তখন এই জল জমে বরফে পরিণত হয়। পরে শিলা-বৃষ্টি হিসাবে পৃথিবীতে নেমে আসে। বাষ্প যখন ঠান্ডা বায়ুর সংস্পর্শে আসে,  তখন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণায় পরিণত হয়।  ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণা গুলো মিলিত হয়ে মেঘের সৃষ্টি হয় ও আকাশে ভাসতে থাকে।  যখন এমন বহু জলকণা একত্রিত হয়, তখন ভারী হয়ে বৃষ্টিরূপে পৃথিবীতে নেমে আসে।

৪র্থ শ্রেণীর পরিবেশ

পাঠ-১ পরিবার

পাঠ-২ উৎসব

জল প্রকৃতির অমূল্য সম্পদ।  জল ছাড়া আমরা বেঁচে থাকতে পারি না।

*****

error: Content is protected !!