Class 5 EVS lesson 13

Class 5 EVS lesson 13 Assam | পাঠ-১৩ দুর্যোগ

পাঠ-১৩

দুর্যোগ

Class 5 EVS lesson 13 Assam SCERT Board all notes in Bengali Medium.
পাঠ-১৩ দুর্যোগ পঞ্চম শ্রেণীর পরিবেশ আসাম বাংলা মাধ্যম।

১ ৷ উত্তর লেখো-
(ক) তিনটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম।
উত্তর:-তিনটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম হলো ভূমিকম্প, বন্যা ও সুনামি।

(খ) দাবানল কী ভাবে সৃষ্টি হয়?
উত্তর:- বৃহৎ ঘন অরন্যের অঞ্চলে বৃহৎ বৃহৎ বৃক্ষের  মধ্যে অত্যাধিক উত্তাপের ফলে আগুন লেগে যায়। ইহাকেই দাবানল বলা হয়।

(গ) ওদ্যোগিক দুর্ঘটনা বলতে কী বোঝ?
উত্তর:- ঔদ্যোগিক দুর্ঘটনা বলতে ঔদ্যোগিকসমূহে আকস্মিকভাবে দুর্ঘটনা হওয়া দেখা যায়। যার ফলে উদ্যোগ থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হয়ে থাকে। যা পরিবেশের যথেষ্ট ক্ষতিসাধন করে।

(ঘ) ভূমিকম্পের ফলে কী হতে পারে এবিষয়ে তিনটি সম্ভাবনা।
উত্তর:- ভূমিকম্পের ফলে হতে পারে এমন তিনটি সসম্ভাবনা হলো-
(১) কখনও মাটি ফেটে জল ও বালি উপরে উঠে আসে।
(২) বাড়ি-ঘর ভেঁঙে যায়।
(৩)নদীর গতিপথ বদলে যায়।

(ঙ) ভূমিস্খলন হওয়ার তিনটি কারণ।
উত্তর:- ভূমিস্খলন হওয়ার তিনটি কারণ-
(ক)বনানী ধবংসকরণ
(খ) খনন কার্য
(গ)অবিরত ধারা বর্ষন

২ । ‘ক” অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাও –
উত্তর:-

Class 5 EVS lesson 13

৩।  শৃণ্যস্থানপূর্ণ করো

(ক) ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে অসমে বড়ো ……..  হয়েছিল।
উত্তর:- ভূমিকম্প

(খ) ভূপাল গ্যাস দুর্ঘটনা …….  খ্রিস্টাব্দে হয়েছিল।
উত্তর:- ১৯৮৪ সালে।

(গ) সামাজিক বনানীকরণ …….  রোধ করে।
উত্তর:- ভূমিস্খলন

(ঘ) বজ্রপাত প্রাকৃতিকভাবে জঙ্গলে …….. লাগায়।
উত্তর:- আগুন

(ঙ) ভূমিকম্পের ফলে নদীর ……….  বদলে যায়।
উত্তর  :- গতিপথ

৪। নীচে দেওয়া দুর্যোগগুলো থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য তিনটি ব্যবস্থার বিষয়ে লেখো-
(ক) কৃত্রিম বন্যা (খ) ভূমিস্থলন (গ) দাবানল।

উত্তর:- (ক) কৃত্রিম বন্যা :-শহর বা নগর অঞ্চলের বড়ো বড়ো অট্টালিকা, উদ্যোগ ইত্যাদি অপরিকল্পিত ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। এগুলোর আবর্জনাগুলো নালা-নর্দমা পাশে আবার কখনও মাটিতে স্তূপাকারে রাখা হয়। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলে বৃষ্টির জল এসব আবর্জনা নালা-নর্দমাতে জমা করে। ফলে বৃষ্টির জল নালা-নর্দমা দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে না এবং কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।
খাল-বিল ইত্যাদিতে মাটি ভরাট করে মানুষ বসতি স্থাপন করার ফলে বৃষ্টির জল জমা হওয়ার জন্য জলাশয়ের অভাব হয়। যার ফলস্বরূপে এক পশলা বৃষ্টি হলে বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট ইত্যাদি প্লাবিত হয়।
পাহাড়ের গাছ-পালা ইত্যাদি কেঁটে ফেলার ফলে পাহাড়ের মাটি বৃষ্টির জলের সাথে এসে সমতল অঞ্চলের শহর বা নগরের নালা-নর্দমা ইত্যাদি ভরাট করে ফেলে এবং সেগুলো দিয়ে জল প্রবাহিত হতে না পেরে কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।

(খ) ভূমিস্থলন :- ভূমিস্খলন হলো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। সাধারণত বনানী ধবংসকরণ, খনন কার্য ইত্যাদির ফলে কোন জায়গায় মাটি, বালি, পাথর বিস্তৃতভাবে খসে পড়ে। এটাকেই ভূমিস্খলন বলা হয়।
অবিরত ধার বর্ষণ, জলের প্রবল স্রোত, বন্যা, ঝড় ইত্যাদির কারণে  নদীর পার বা পাহাড়ের মাটি খসে ভূমিস্খলন হয়। হিমালয়ের পাদদেশীয় অঞ্চলে ভূমিস্খলন প্রায়ই হয়। ভূমিস্খলনের ফলে কখনও রাস্তা-ঘাট বন্ধ হয়ে যায়। কখনও পাহাড়ি অঞ্চলে  ভূমিস্খলের ফলে ঘর-বাড়ি ধূলিসাৎ হয়ে যায় ও জীবনহানিও হয়। নদীর পারে ভূমিস্খলনের ফলে অনেক মানুষের আবাসভূমি নদীর বুকে তলিয়ে যায়।

(গ) দাবানল :-বন-জঙ্গলের আগুনকে দাবানল বলে।  কখনও কখনও বন-জঙ্গলে প্রাকৃতির কারণে নিজে নিজে আগুন জ্বলে দাবানলের সৃষ্টি হয়। যেমন –
(১) পাথরে পাথরে ঘর্ষনের ফলে,
(২) ব্রজপাত হওয়ার ফলে,
(৩) বিদ্যুৎ পরিবাহী তার বন-জঙ্গলে ছিঁড়ে পড়ার ফলে।
কখনও আবার মানুষ ইচ্ছাকৃত দাবানলের সৃষ্টি করে। মানুষ জুম খেত করার জন্য পাহাড়ের অঞ্চলে আগুন লাগিয়ে জঙ্গল পরিষ্কার করা হয়। বন্য প্রাণী তাড়ানোর জন্য মানুষ জঙ্গলে আগুন লাগায়।

৫ ।  দুর্যোগ বলতে কী বোঝ?
উত্তর:-প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট ঘটনা বা পরিঘটনা ভয়াবহ রূপ নিয়ে মূহুর্তের মধ্যে পরিবেশের অভাবনীয় ক্ষতি সাধন করে। এই  ঘটনা বা পরিঘটনাগুলোকেই দুর্যোগ বলা হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ হঠাৎই আসে। এই দুর্যোগ গুলো সসম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কারণে হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে মানুষের সম্পত্তি বিনষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রানহানিও হতে পারে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের অনেক অদলবদল ও ক্ষতি সাধন হয়ে থাকে। কয়েকটি দুর্যোগের নাম হলো –
(ক) বন্যা, (খ) সুনামি,
(গ) ভূমিকম্প, (ঘ) ভূমিস্খলন,
(ঙ) দাবানল, (চ) খরা
(ছ) ঔদ্যোগিক দুর্যোগ  ইত্যাদি।

৬।  কৃত্রিম বন্যা কীভাবে সৃষ্টি হয় তার তিনটি কারণ লেখো।
উত্তর:- কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টির তিনটির কারণ হলো –  (ক) শহর বা নগর অঞ্চলের বড়ো বড়ো অট্টালিকা, উদ্যোগ ইত্যাদি অপরিকল্পিত ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। এগুলোর আবর্জনাগুলো নালা-নর্দমা পাশে আবার কখনও মাটিতে স্তূপাকারে রাখা হয়। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলে বৃষ্টির জল এসব আবর্জনা নালা-নর্দমাতে জমা করে। ফলে বৃষ্টির জল নালা-নর্দমা দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে না এবং কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।
(খ) খাল-বিল ইত্যাদিতে মাটি ভরাট করে মানুষ বসতি স্থাপন করার ফলে বৃষ্টির জল জমা হওয়ার জন্য জলাশয়ের অভাব হয়। যার ফলস্বরূপে এক পশলা বৃষ্টি হলে বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট ইত্যাদি প্লাবিত হয়।
(গ) পাহাড়ের গাছ-পালা ইত্যাদি কেঁটে ফেলার ফলে পাহাড়ের মাটি বৃষ্টির জলের সাথে এসে সমতল অঞ্চলের শহর বা নগরের নালা-নর্দমা ইত্যাদি ভরাট করে ফেলে এবং সেগুলো দিয়ে জল প্রবাহিত হতে না পেরে কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।

৭ | সুনামি কী?
উত্তর:-ভূমিকম্পের ফলে সাগরের জলে ঢেউ এর সৃষ্টি হয়। এরকম জলের ঢেউ অনেক মিটার পর্যন্ত উঠে বিস্তৃতভাবে চারপাশে আছড়ে পড়ে সমুদ্রের উপকূল অঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি করে। ইহাকেই সুনামি বলে।

৮ ।নদী বাঁধ নির্মাণ করে সরকার পরিচালিত তিনটি প্রকল্পের নাম লেখো।
উত্তর:-নদী বাঁধ নির্মাণ করে সরকার পরিচালিত তিনটি প্রকল্পের নাম হলো-
(ক) নদীতে বাঁধ নির্মাণ,
(খ) বন্যা প্রতিরোধক বাঁধ নির্মাণ,
(গ) নদী ভাঁঙ্গন রোধের ব্যবস্থা।

৯ । খরা বলতে কী বোঝ?
উত্তর:- খরা হলো অন্য এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। অনেক দিন বৃষ্টি না হওয়ার ফলে ভূ-পৃষ্ঠের ও ভূ-গর্ভের জলের উৎস গুলো শুকিয়ে যায়। মাটি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে। তাতে ফাটল দেখা দেয়। মানুষ, উদ্ভিদ, প্রাণী ইত্যাদি সকলের জলের খুব অভাব হয়। গাছপালা শুকিয়ে যায়। জলের অভাবে চাষাবাদ না হওয়ায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়।
কখনও আবার মানুষ অত্যাধিক পরিমাণে গাছপালা কাঁটার ফলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে গিয়ে খরার সৃষ্টি করে।

১০। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তিনটি কার্যসূচির বিষয়ে লেখো।
উত্তর:-বন্যা নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তিনটি কার্যসূচির বিষয় হলো –
(ক) নদীতে বাঁধ নির্মাণ,
(খ) বন্যা প্রতিরোধক বাঁধ নির্মাণ,
(গ) নদী ভাঁঙ্গন রোধের ব্যবস্থা।

দুর্যোগ পাঠের কিছু অতিরিক্ত

কৃত্রিম বন্যার কারন
(ক) শহর বা নগর অঞ্চলের বড়ো বড়ো অট্টালিকা, উদ্যোগ ইত্যাদি অপরিকল্পিত ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। এগুলোর আবর্জনাগুলো নালা-নর্দমা পাশে আবার কখনও মাটিতে স্তূপাকারে রাখা হয়। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলে বৃষ্টির জল এসব আবর্জনা নালা-নর্দমাতে জমা করে। ফলে বৃষ্টির জল নালা-নর্দমা দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে না এবং কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।
(খ) খাল-বিল ইত্যাদিতে মাটি ভরাট করে মানুষ বসতি স্থাপন করার ফলে বৃষ্টির জল জমা হওয়ার জন্য জলাশয়ের অভাব হয়। যার ফলস্বরূপে এক পশলা বৃষ্টি হলে বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট ইত্যাদি প্লাবিত হয়।
(গ) পাহাড়ের গাছ-পালা ইত্যাদি কেঁটে ফেলার ফলে পাহাড়ের মাটি বৃষ্টির জলের সাথে এসে সমতল অঞ্চলের শহর বা নগরের নালা-নর্দমা ইত্যাদি ভরাট করে ফেলে এবং সেগুলো দিয়ে জল প্রবাহিত হতে না পেরে কৃত্রিম বন্যার সৃষ্টি হয়।

বন্যার কবল থেকে মানুষের অব্যাহতি পাওয়ার কয়েকটি উপায় বা ব্যাবস্থা –

  • বৃক্ষরোপন করা,
  • ঘরের ভিটে উঁচু করা,
  • জল যাওয়ার জন্য নালা নর্দমা খনন করা,
  • আবর্জনা যেখানে সেখানে স্তূপ করে না রাখা,
  • জলাশয়গুলো সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করা,
  • জলাশয় ভরাট করে যেখানে সেখানে অপরিকল্পিতভাবে ঘর-বাড়ি নির্মাণ না করা। 

ভূমিকম্পের ফলে কী হয় –

  • কখনও মাটি ফেটে জল ও বালি উপরে উঠে আসে,
  • বাড়ি-ঘড় ভেঙে যায়,
  • নদীর গতিপথ বদলে যায়,
  • নদীর বাঁধ ভেঙে বন্যার সৃষ্টি হয়,
  • কখনও ভূমিস্খলন ও হয়,
  • ভূ-পৃষ্ঠ থেকে মাটি, বালি, শিলা ইত্যাদি উঠে এসে নিঁচু স্থান উঁচু হয়ে যায়,
  • ভূ-পৃষ্ঠের মাটি নিচের দিকে যাওয়ার ফলে খাল-বিল ইত্যাদি জলাভূমি তৈরী হয়।

ভুমিকম্প হলে করণীয় ব্যবস্থাসমূহ

  • ভয় পেয়ে দৌড়াদৌড়ি না করা,
  • ঘরের মধ্যে থাকলে বিছানা বা টেবিলের নীচে আশ্রয় নেওয়া,
  • বিদ্যালয় থাকলে বেঞ্চ বা টেবিলের নীচে আশ্রয় নিয়ে খুঁটিতে জোরে ধরে থাকতে হয়,
  • সম্ভব হলে খোলা আকাশের নীচে আশ্রয় নেওয়া উচিত,
  • আগুন জ্বালানো থাকলে আগুন নিভানোর চেষ্টা করা,
  • উঁচু গাছের নীচের থেকে সরে যাওয়া,
  • বড়ো বড়ো অট্টালিকা থেকে নামার জন্য লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করা।

ভূমিকম্পের ক্ষয়-ক্ষতি হ্রাস করার জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত –

  • অপরিকল্পিতভাবে বহুতল বাড়ি বানানো অনুচিত।
  • ঘরের দেওয়াল, চাল, খুঁটি ইত্যাদি ফাটল বা ভাঙা অংশ মেরামত করা।
  • ছোট খাটো আঘাতের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখতে হয়।
  • বিদ্যুৎ সংযোগে ত্রুটিগুলো মেরামত করা।
  • ভূমিকম্পের বিভিন্ন সসতর্কবার্তা ও খবরাখবর রেডিও ও দূরর্দশনে প্রচার করা হয়। ঘরে ব্যাটারি চালিত রেডিও রাখা উচিত যাতে ভূমিকম্পের ফলে বিদ্যুৎ সংযোগ হলেও সব ধরনের খবর পাওয়া যায়।
  • ভূমিকম্পের সময় পরিবারের সব সদস্যদের রন্ধন গ্যাস, জল, বৈদ্যুতিক বাতি ইত্যাদির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কথা মনে রাখতে হবে।

দুর্যোগের সাধারণ প্রভাব –

  • দূর্যোগের ফলে গাছপালার সঙ্গে সঙ্গে বনাঞ্চলও ধ্বংস হয়ে যায়।
  • মানুষ ও প্রাণী বিপদের সম্মূখীন হয় বা মৃত্যুমূখে পড়ে।
  • প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে থাকে।
  • এক একটি বৃহৎ এলাকায় খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের অভাব হয়।
  • দূর্যোগের প্রভাবে পপরিবেশ দূষিত হয়।
  • জনসাধারণ ভীতিগ্রস্ত হয়।
  • দেশের উন্নয়নের বাধার সৃষ্টি হয়।

পঞ্চম শ্রেণীর পরিবেশ অসম (বাংলা মাধ্যম)

পাঠ-১   আমাদের পরিবেশ
পাঠ-২    পরিস্থিতি তন্ত্র
পাঠ-৩   অসমের সংস্কৃতি
পাঠ-৪   প্রাকৃতিক সম্পদ
পাঠ-৫   সম্পদ সংরক্ষণ
পাঠ-৬   আবহাওয়া
পাঠ-৭   আহারের প্রয়োজনীয়তা
পাঠ-৮   জীবনধারণ প্রণালী
পাঠ-৯   আমাদের সামাজিক সমস্যা
পাঠ-১০  পরিবেশ প্রদূষণ
পাঠ-১১ যাতায়াত
পাঠ-১২   উদ্যোগ
পাঠ-১৩   দুর্যোগ
পাঠ-১৪   স্বাধীনতা আন্দোলনে অসমের    ভূমিকা
পাঠ-১৫   আমাদের সংবিধান
পাঠ-১৬   গ্রাম পঞ্চায়েত
পাঠ-১৭   আমাদের দেশ ভারতবর্ষ
পাঠ-১৮ আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যসমূহ

*****

Class 5 EVS lesson 13

Class 5 EVS lesson 13

error: Content is protected !!